আইন্সটাইনকে পিছনে রেখে বিস্ময় সৃষ্টিকারী বালক বাংলাদেশী বংশদূত সূবর্ণ

সানাউল হক:


ভিনগ্রহের এলিয়েন  এসে বোকা সোকা ছাত্রটির মাথায় হাত ভুলিয়ে দিয়ে পৌছে দিলেন মেধার সর্গে। মহূর্তের মাঝেই বোকা ছাত্রটি হয়ে গেলো গনিত পদার্থ  রসায়নের মত জটিল বিষয়ের পারদর্শী। এই ঘটনাটি বাস্তবিক নয়, এটি একটি ভারতীয় হিন্দি মুভির কোহি মিল গেয়ার ঘটনা। আর বাস্তবিকভাবে ঘটিয়েছে বাংলাদেশি বংশদূত এক বিস্ময় বালক সূবর্ণ আইজ্যাক বারি। তাকে কোন এলিয়ন অথবা ভিনগ্রোহী কেউ সহযোগিতা করেনি। তার ব্যাক্তিগত মেধার জোরে  মাত্র ৬ বছর বয়সে গনিত রসায়ন পদার্থবিদ্যার মত কঠিন অংকের সমাধান দিয়ে সারা দুনিয়ায় আলোড়ন সৃষ্টি করেছে সে।  

 তখনকার সময়ের আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বাংলাদেশি বংশদূত বিস্ময় বালক সূবর্ণ আইজ্যাকের এই উদ্ধ্যমি প্রতিভা দেখে তাকে চিঠি পাঠিয়েছিলেন। এছাড়াও সূবর্ণের এই প্রতিভা দেখে হভার্ট বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্নভাবে পরীক্ষা নেয়। সে পরীক্ষায় সূবর্ণ নিদারুণ ভাবেই বিজয়ী হয়। পরে হভাট বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ তাকে চিঠি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তী হতে অনুরোধ জানায়।

বাংলাদেশি বংশদূত যুক্তরাষ্ট্রের বসবাসরত সূবর্ণের পিতা মাতা তাদের ছেলের এই প্রতিভায় বিস্মিত। অনলাইন গনমাদ্ধমে তারা জানান, আরো ছোট থাকা অবস্থাতেই সূবর্ণ  অনেক জটিল সুত্রের সমাধান করতে পারতো। সূবর্ণের পিতা রাশেদুল বারী যুক্তরাষ্ট্রের একটি কলেজের গনিত বিষয়ের শিক্ষক।

এ বিষয়টা যখনি যুক্তরাষ্ট্রের অলি গলি থেকে সারা দুনিয়ায় প্রচার প্রচারিত হতে লাগলো তখনি আমেরিকার বড় বড় বিজ্ঞানীরা তাকে দেখার ভিড় জমাতে লাগলো। এবং তাকে আইনষ্টাইনের ভুমিকায় দেখা যাচ্ছে বলে মন্তব্য করতে লাগলেন কোন কোন সংস্থা। এমনি লুজি নামে একটি সংস্থা ইতোমধ্যে দাবি করে বসেছে সূবর্ণ আমেরিকার এক সম্পদ।
নবীনতর পূর্বতন